শ্রীচৈতন্যের কৃষ্ণ প্রেমের বাণী কে যিনি সারা বিশ্বের দোয়ারে পৌঁছে
দিয়েছিলেন তিনি হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ |
যিনি ইসকন মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা আচার্য ছিলেন | শ্রীল প্রভুপাদের
পূর্বাশ্রমের নাম ছিল অভয়চরণ দে | তাঁর পিতার নাম ছিল গৌরমোহন দে এবং মাতা
ছিলেন
শ্রীমতি রজনী দে উভয়ই কৃষ্ণ ভক্ত ছিলেন | 1896 সালের 1 লা সেপ্টেম্বর অভয়চরণ জন্ম গ্রহণ করেন |
শ্রীল প্রভুপাদের প্রথম জীবনযাপন ছিল আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই সাধারণ | তিনি কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে পড়াশোনা করেন | প্রভুপাদ ড. কার্তিক বোসের ল্যাবরেটরিতে চাকুরী করেছেন এবং এলাহাবাদে গিয়ে ওষুধের উৎপাদন ও বিপণনের. ব্যবসা করার সাথেও যুক্ত ছিলেন | তিনি বিবাহ করেছিলেন এবং স্ত্রী পুত্র নিয়ে সংসার জীবনও পালন করেছেন |
যুবক বয়সেই প্রভুপাদ বৈষ্ণবাচার্য শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত.
সরস্বতী ঠাকুরের কাছ থেকে দীক্ষা গ্রহণ করেছিলেন | তাঁর প্রতি শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্তে র নির্দেশ ছিল " তুমি ইংরেজি ভাষার মাধ্যমে শ্রীচৈতন্য মহাপুরুষের বাণী প্রচার করবে "|
1944 সালে তিনি ইংরেজি ভাষায় " ব্যাক টু গডহেড " পত্রিকা প্রকাশ করেন সম্পূর্ণ. নিজ খরচে | এরপর কৃষ্ণ ভাবনামৃত প্রচারে নিজেকে সম্পূর্ণ. নিয়োজিত করার জন্য সংসার জীবন ত্যাগ করেন | সেই সময় তিনি দিল্লী, ঝাঁসি ও অন্যান্য নানা স্থানে বিভিন্ন উপায়ে ইংরাজি ও হিন্দি ভাষার মাধ্যমে শ্রী চৈতন্য মহা প্রভুর বাণী প্রচার করেন |
1959 সালে সন্যাস নিয়ে ইংরেজি গ্রন্থ রচনা ও পাশ্চাত্যে গিয়ে শ্রী চৈতন্য মহা প্রভুর বাণী প্রচার করেন | এবং অবশেষে 1965 সালে আমেরিকা যাত্রা করেন মাত্র চল্লিশ টাকা সঙ্গে নিয়ে | 69 বৎসর বয়সে একা শ্রীল প্রভুপাদ সারা পৃথিবী জুড়ে শ্রী চৈতন্য মহা প্রভুর ' হরে কৃষ্ণ আন্দোলন ' কে প্রতিষ্ঠিত করেন ' 'আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ' (ইসকন) গঠন করে |
1977 সালের 14ই নভেম্বর শ্রীল প্রভুপাদ মারা যান ......
তিনি বলেছিলেন " জীবন আসে জীবন থেকেই অথাৎ একটি জীবের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে তার থেকে আরেকটি জীবনের সৃষ্টি হয় ....
আধুনিক বৈঞগানিক দের উদ্যেশ্যে তাঁর প্রশ্ন ছিল ....
আর আমি তাদের বলি ( বৈঞগানিক. দের) , " রাসায়নিক পদার্থ থেকেই যদি জীবনের উদ্ভব হয়ে থাকে, এবং তোমারা যদি এত উন্নত. বৈঞগানিক হয়ে থাক, তাহলে তোমাদের রসায়নাগারে জৈব রসায়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তোমরা কেন জীবন সৃষ্টি করতে পারছ না? " শ্রীল প্রভুপাদ
Source :- Naba-jiban patrika, Jiban ashe jiban thekei and. Wikipedia
শ্রীমতি রজনী দে উভয়ই কৃষ্ণ ভক্ত ছিলেন | 1896 সালের 1 লা সেপ্টেম্বর অভয়চরণ জন্ম গ্রহণ করেন |
শ্রীল প্রভুপাদের প্রথম জীবনযাপন ছিল আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই সাধারণ | তিনি কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে পড়াশোনা করেন | প্রভুপাদ ড. কার্তিক বোসের ল্যাবরেটরিতে চাকুরী করেছেন এবং এলাহাবাদে গিয়ে ওষুধের উৎপাদন ও বিপণনের. ব্যবসা করার সাথেও যুক্ত ছিলেন | তিনি বিবাহ করেছিলেন এবং স্ত্রী পুত্র নিয়ে সংসার জীবনও পালন করেছেন |
যুবক বয়সেই প্রভুপাদ বৈষ্ণবাচার্য শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত.
1944 সালে তিনি ইংরেজি ভাষায় " ব্যাক টু গডহেড " পত্রিকা প্রকাশ করেন সম্পূর্ণ. নিজ খরচে | এরপর কৃষ্ণ ভাবনামৃত প্রচারে নিজেকে সম্পূর্ণ. নিয়োজিত করার জন্য সংসার জীবন ত্যাগ করেন | সেই সময় তিনি দিল্লী, ঝাঁসি ও অন্যান্য নানা স্থানে বিভিন্ন উপায়ে ইংরাজি ও হিন্দি ভাষার মাধ্যমে শ্রী চৈতন্য মহা প্রভুর বাণী প্রচার করেন |
1959 সালে সন্যাস নিয়ে ইংরেজি গ্রন্থ রচনা ও পাশ্চাত্যে গিয়ে শ্রী চৈতন্য মহা প্রভুর বাণী প্রচার করেন | এবং অবশেষে 1965 সালে আমেরিকা যাত্রা করেন মাত্র চল্লিশ টাকা সঙ্গে নিয়ে | 69 বৎসর বয়সে একা শ্রীল প্রভুপাদ সারা পৃথিবী জুড়ে শ্রী চৈতন্য মহা প্রভুর ' হরে কৃষ্ণ আন্দোলন ' কে প্রতিষ্ঠিত করেন ' 'আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ' (ইসকন) গঠন করে |
1977 সালের 14ই নভেম্বর শ্রীল প্রভুপাদ মারা যান ......
তিনি বলেছিলেন " জীবন আসে জীবন থেকেই অথাৎ একটি জীবের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে তার থেকে আরেকটি জীবনের সৃষ্টি হয় ....
আধুনিক বৈঞগানিক দের উদ্যেশ্যে তাঁর প্রশ্ন ছিল ....
আর আমি তাদের বলি ( বৈঞগানিক. দের) , " রাসায়নিক পদার্থ থেকেই যদি জীবনের উদ্ভব হয়ে থাকে, এবং তোমারা যদি এত উন্নত. বৈঞগানিক হয়ে থাক, তাহলে তোমাদের রসায়নাগারে জৈব রসায়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তোমরা কেন জীবন সৃষ্টি করতে পারছ না? " শ্রীল প্রভুপাদ
Source :- Naba-jiban patrika, Jiban ashe jiban thekei and. Wikipedia
No comments:
Post a Comment